Category Archives: চোখ

Calcarea fluorata

বার্ধক্যজনিত চোখের ছানি দূর করতে এটি একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। নিম্নশক্তিতে কয়েক মাস খেতে হতে পারে।

Sticta pulmonaria – স্টিকটার

স্টিকটার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো শুকনা কাশি, বিকালে এবং রাতে বৃদ্ধি পায়, ঘুমাতেও পারে না এবং শুইতেও পারে না, বসে থাকতে হয়, বুকের ওপর মনে হয় ভারী একটি পাথর চেপে আছে, নাকের গোড়া মনে হয় কেউ চেপে ধরেছে, বিরতিহীন হাচিঁ, প্রচণ্ড মাথা ব্যথা ইত্যাদি।

Sticta pulmonaria – স্টিকটা সর্দির একটি ভালো ঔষধ। ইহার সর্দিতে পানি ঝরে কম কিন্তু নাক বন্ধ হয়ে থাকে। সর্দির সাথে মাথা ব্যথা এবং চোখের সমস্যা থাকে। নাকের গোড়াকে মনে হয় বোধশক্তিহীন এবং ভারি।

 

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Kali carb – কালি কার্ব

কালি কার্বের প্রধান লক্ষণ হলো কাশি ভোর ৩টা থেকে ৫টার দিকে বৃদ্ধি পায়, কাশির সময় বুকে সূই ফোটানোর মতো ব্যথা হয়, সামনের দিকে কাত হলে অর্থাৎ হাঁটুর ওপর মাথা রেখে বসলে ভাল লাগে, চোখের ওপরের পাতা ফোলা, কোমরে ব্যথা, প্রচুর ঘাম হয় ইত্যাদি।

 

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Kali muriaticum – ক্যালি মিউর

কাশির কারণে যদি চোখের কোন সমস্যা হয়, তবে ক্যালি মিউর খেতে হবে। যেমন কাশির সময় চোখের সামনে আলো দেখা, চোখ তার গর্ত থেকে বের হয়ে পড়বে- দেখতে এমন মনে হওয়া, কাশির সময় চোখে ব্যথা লাগা, চোখে গরম লাগা ইত্যাদি ইত্যাদি। তাছাড়া কফের রঙ যদি খুবই সাদা হয়, সেক্ষেত্রেও ক্যালি মিউর প্রযোজ্য।

 

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Sulphur – সালফার

খুসকির একটি সেরা ঔষধ হলো সালফার যদি তাতে অত্যধিক চুলকানী এবং জ্বালাপোড়া থাকে। এই কারণে রোগীর মধ্যে অন্য কোন ঔষধের লক্ষণ না থাকলে অবশ্যই তার চিকিৎসা প্রথমে সালফার দিয়ে শুরু করা উচিত। সালফারের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো সকাল ১১টার দিকে ভীষণ খিদে পাওয়া, গোসল করা অপছন্দ করে, গরম লাগে বেশী, শরীরে চুলকানী বেশী, হাতের তালু-পায়ের তালু-মাথার তালুতে জ্বালাপোড়া, মাথা গরম কিন্তু পা ঠান্ডা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে কোন খেয়াল নাই, রোগ বিছানার গরমে বৃদ্ধি পায়, ছেড়া-নোংরা তেনা দেখেও আনন্দিত হয় ইত্যাদি ইত্যাদি।

Sulphur – কোষ্টকাঠিন্যের সবচেয়ে সেরা ঔষধ হলো সালফার। এই কারণে রোগীর মধ্যে অন্য কোন ঔষধের লক্ষণ না থাকলে অবশ্যই তার চিকিৎসা প্রথমে সালফার দিয়ে শুরু করা উচিত। এটি সাধারণত কবি-সাহিত্যিক-লেখক-বুদ্ধিজীবি-গবেষক-বিজ্ঞানী ইত্যাদি পেশার লোকদের অর্থাৎ সৃজনশীল ব্যক্তিদের বেলায় ভালো কাজ করে। সালফারের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো গোসল করা অপছন্দ করে, গরম লাগে বেশী, শরীরে চুলকানী বেশী, হাতের তালু-পায়ের তালু-মাথার তালুতে জ্বালাপোড়া, মাথা গরম কিন্তু পা ঠান্ডা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে কোন খেয়াল নাই, ছেড়া-নোংরা তেনা দেখেও আনন্দিত হয় ইত্যাদি ইত্যাদি।

Sulphur – চুলকানী-চর্মরোগ বেশী হয়, সকাল ১১টার দিকে ভীষণ ক্ষুধা পায়, শরীরের বিভিন্ন স্থানে জ্বালাপোড়া করে, নোংরা স্বভাবের, গোসল করতে চায় না, ভাবুক বা দার্শনিক স্বভাবের, মাথা গরম কিন্তু পা ঠান্ডা থাকে, একই রোগ বার বার দেখা দেয় ইত্যাদি লক্ষণ যাদের মধ্যে পাওয়া যাবে, তাদের চোখের ছানি সালফার প্রয়োগে সেরে যাবে।

Sulphur – কোন চর্মরোগ (যা থেকে পূঁজ বের হতো) কড়া ঔষধ ব্যবহার করে চাপা দেওয়ার ফলে মৃগী রোগ হলে সালফার প্রযোজ্য। সালফার সেই চর্মরোগ ফেরত আনবে এবং ভেতর থেকে সারিয়ে তুলবে এবং সাথে সাথে মৃগীকেও বিদেয় করবে। কাজেই মৃগী দেখা দেওয়ার পূর্বে যাদের নানা রকম চর্মরোগ হওয়ার ইতিহাস আছে, তাদের প্রথমেই কিছুদিন সালফার খেয়ে নেওয়া উচিত। তাছাড়া সালফারের প্রধান প্রধান লক্ষণগুলোর মধ্যে আছে সকাল ১১টার দিকে ভীষণ খিদে পাওয়া, শরীর গরম লাগা, রোগ রাতে বৃদ্ধি পাওয়া,রোগ গরমে বৃদ্ধি পাওয়া, মাথা গরম কিন্তুপা ঠান্ডা, মাথার তালু-পায়ের তালুসহ শরীরে জ্বালাপোড়া ইত্যাদি।

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Sanicula – স্যানিকিউলা

স্যানিকিউলা ঔষধটি মাথার পাশাপাশি চোখের পাতা এবং দাড়ির খুসকিও দূর করতে পারে। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো অকাল বার্ধক্য, প্রচুর খেয়েও দিন দিন শুকিয়ে যায়, পায়ের তালুতে জ্বালাপোড়া, পা থেকে দুর্গন্ধযুক্ত ঘাম বের হয় ইত্যাদি।

Sanicula –   মুখের ঘায়ে সেনিকিউলা’র লক্ষণ হলো তাতে গরম পানি খেয়ে মুখ পুড়ে যাওয়ার মতো জ্বালা-পোড়া ভাব থাকে এবং গরম কোন খাবার-পানি খেলে খুবই অসুবিধা হয়। যাদের শারীরিক অবস্থা খারাপ এমনকি গ্রীষ্মকালেও যাদের হাত-পা ঠান্ডা থাকে, তাদের ক্ষেত্রে এটি ভালো কাজ করে।

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !