Category Archives: মাথা

Ferrum metallicum – ফেরাম মেট

ফেরাম মেট হোমিওপ্যাথিতে রক্তশূণ্যতার এক নম্বর ঔষধ। ইহার লক্ষণ হলো সাধারণভাবে মুখের রঙ থাকে ফ্যাকাসে-সাদাটে কিন্তু একটু আবেগপ্রবন হলেই মুখের রঙ লাল হয়ে যায়। তাছাড়া হাত-পা-মুখে ফোলা ফোলা ভাব থাকে এবং অল্প পরিশ্রমেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। কেউ কেউ খাওয়ার পরে বমি করে দেয়। ইহারা সর্বদা শীতে কাঁপতে থাকে এবং সন্ধ্যার দিকে জ্বরে ভোগে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে Ferrum phosphoricum নামক ঔষধটি ফেরাম মেটের চাইতে ভালো কাজ করে থাকে। সুসলারের মতে, প্রথমে খেতে হবে Calcarea phosphorica এবং পরে খাওয়া উচিত Ferrum phosphoricum নামক ঔষধটি।

Ferrum metallicum – (মাসিক বন্ধ থাকা, ঋতুস্রাব না হওয়া)ফেরাম মেট-এর লক্ষণ হলো দুর্বলতা, সাদাটে মুখ, বুক ধড়ফড়ানি, মুখ-চোখ ফোলা ফোলা, চোখের চারদিকে কালি পড়ে গেছে, দেখতেই মনে হয় অসুস্থ।

Ferrum metallicum : সাধারণত রক্তশূণ্যতার কারণে মাথা ঘুরালে ফেরাম মেট ঔষধটি ব্যবহৃত হয়। যেমন শোয়া থেকে হঠাৎ বসলে অথবা বসা থেকে হঠাৎ দাড়াঁলে মাথা ঘুরানো।

 

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Iodium – আয়োডিয়াম

মধ্যবয়স্ক নারীদের স্তন শুকিয়ে চুপসে গেলে আয়োডিয়াম (শক্তি ১০,০০০) ঔষধটি মাসে একমাত্রা করে কয়েক মাস খান।

Iodium – আয়োডিয়াম ঔষধটি রাক্ষসের মতো ক্ষুধা তৈরী করতে পারে। আয়োডিয়ামের লক্ষণ হলো প্রচুর খায় কিন্তু তারপরও দিনদিন শুকিয়ে যেতে থাকে এবং গরম সহ্য করতে পারে না। যাদের ক্ষুধা খুব বেশী তারা এটি খেলে ক্ষুধা কমে আসবে। অন্যদিকে যাদের ক্ষুধা খুবই কম তারা খেলে ক্ষুধা বেড়ে যাবে। খেতে হবে নিম্নশক্তিতে (Q, ৩, ৬) পাঁচ ফোটা করে রোজ তিনবার।

Iodium : আয়োডিয়াম ঔষধটি যারা অনেকদিন যাবত মাথাঘুরানিতে ভোগছেন অথবা ঘনঘন মাথাঘুরানিতে আক্রান্ত হন, তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। বৃদ্ধদের মাথাঘুরানির ক্ষেত্রেও এটি একটি শ্রেষ্ট ঔষধ।

 

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Cocculus Indicus – ককুলাস

ককুলাস হলো মাথা ঘুরানির এক নম্বর ঔষধ। পেট ব্যথার সাথে মাথা ঘুরানি এবং কোষ্টকাঠিন্য থাকলে এটি ভালো কাজ করে।

Cocculus indicus : সাধারণত পেটের কোন গোলমালের কারণে যদি মাথা ঘুরায়, তবে ককুলাস ইন্ডিকাস প্রযোজ্য। সাথে বমিবমি ভাব এবং মাথা ব্যথা থাকতে পারে। সমুদ্র ভ্রমণ এবং রাত্রি জাগরণের কারণে মাথা ঘুরানিতে এটি উপকারী।

 

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Ambra grisea – এমব্রা গ্রিসিয়া

যে-সব শিশু খুবই লাজুক, কেউ সামনে থাকলে পায়খানা করতে পারে না, তাদের কোষ্টকাঠিন্যে এমব্রা গ্রিসিয়া খাওয়ান।

Ambra grisea : এমব্রা গ্রিসিয়া ঔষধটি বৃদ্ধদের অথবা যারা অকাল বৃদ্ধদের মাথা ঘুরানিতে উপকার করে থাকে।

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Plumbum metallicum – প্লামবাম

ইহার পায়খানাও ছাগলের লাদির মতো ছোট ছোট, শক্ত শক্ত কিন্তু এতে অল্প হলেও পায়খানার বেগ থাকে। পায়খানা বের করতে প্রসব ব্যথার মতো মারাত্মক ব্যথা লাগে। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো পেট ব্যথা যাতে মনে হয় কেউ যেন পেটের নাড়িভূড়িকে সুতা দিয়ে বেধে পিঠের দিকে টানতেছে।

Plumbum metallicum – পেট ব্যথার সাথে যদি কোষ্টকাঠিন্য/শক্ত পায়খানা থাকে, তবে প্রথমেই প্লামবাম ঔষধটি খাওয়ার কথা চিন্তা করতে হবে। প্লামবামের পেট ব্যথার লক্ষণ হলো, মনে হবে পেটের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে কেউ যেন সুতো দিয়ে বেঁধে পিঠের দিকে টানতেছে।

Plumbum metallicum –  প্লামবামের মৃগীর আক্রমণের সূচনা হয় হাই তোলা অথবা মাথাঘুরানির মাধ্যমে এবং আক্রমণের শেষে মনের অবস্থা হয় কিংকর্তব্যবিমূঢ় অর্থাৎ রোগীর আক্কল-বুদ্ধি ফিরে পেতে অনেক সময় লাগে। আক্রমণের পরে মাথা ডান দিকে কাত হয়ে থাকে। মাথার রক্তনালীর রোগ এবং ব্রেন টিউমারের কারণে মৃগী হলে এটি প্রযোজ্য। সাথে যদি পুরনো কোষ্টকাঠিন্য এবং পেট ব্যথার সমস্যা থাকে, তবে অবশ্যই প্লামবাম প্রয়োগ করতে হবে।

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Sticta pulmonaria – স্টিকটার

স্টিকটার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো শুকনা কাশি, বিকালে এবং রাতে বৃদ্ধি পায়, ঘুমাতেও পারে না এবং শুইতেও পারে না, বসে থাকতে হয়, বুকের ওপর মনে হয় ভারী একটি পাথর চেপে আছে, নাকের গোড়া মনে হয় কেউ চেপে ধরেছে, বিরতিহীন হাচিঁ, প্রচণ্ড মাথা ব্যথা ইত্যাদি।

Sticta pulmonaria – স্টিকটা সর্দির একটি ভালো ঔষধ। ইহার সর্দিতে পানি ঝরে কম কিন্তু নাক বন্ধ হয়ে থাকে। সর্দির সাথে মাথা ব্যথা এবং চোখের সমস্যা থাকে। নাকের গোড়াকে মনে হয় বোধশক্তিহীন এবং ভারি।

 

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !