Category Archives: কিডনী

Ocimum canum – অসিমাম ক্যানাম

তুলসী গাছ হতে প্রস্তুত। কিডনীর পাথর দূর করতে এবং প্রচণ্ড পেটব্যথা, বমির জন্য অসিমাম ক্যানাম একটি সেরা ঔষধ। কিডনীতে পাথরজনিত পেট ব্যথার চোটে রোগী একেবারে বাঁকা হয়ে যায় এবং সাংঘাতিকভাবে বমি করতে থাকে।

Chimaphila umbellata

এই ঔষধটি কিডনী বা মূত্রথলির পাথরের চিকিৎসায় ব্যবহার করতে পারেন। মূত্র পাথরজনিত ব্যথার চিকিৎসাতেও এটি ব্যবহার করতে পারেন।

Sarsaparilla, Lycopodium এবং Benzoic acid ঔষধ তিনটি মূত্র পাথরিতে ব্যবহার করতে পারেন যদি প্রস্রাব করার পূর্বে রোগী (ব্যথা-জ্বালাপোড়ার কারণে) চীৎকার করে থাকে।

Urtica urens – আর্টিকা ইউরেন্স

এটি কিডনীর পাথরের একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। নিয়মিত খেলে পাথর ছোট হতে থাকে এবং প্রস্রাবের সাথে অটোমেটিকভাবে বেরিয়ে যায়।

Urtica urens – এটিও পোড়ার এবং এমনকি রোদে পোড়ার ক্ষেত্রে একটি ভালো ঔষধ। ৬ বা ৩০ শক্তিতে খেলে এবং পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগালে জ্বালা এবং ব্যথা দূর করে দেয় এবং তাড়াতাড়ি ঘা শুকাতে সাহায্য করে।

Urtica urens –  আর্টিকা ইউরেন্স ঔষধটি বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য একটি অসাধারণ ঔষধ।

Thlaspi bursa pastoris – বারসা পেসটোরাই

এটি কিডনীর পাথরের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। নিয়মিত খেলে পাথর ছোট হতে থাকে এবং প্রস্রাবের সাথে অটোমেটিকভাবে বেরিয়ে যায়।

Thlaspi bursa pastoris – বারসা পেসটোরাই মাসিক বন্ধের চিকিৎসায় একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। বিশেষত খেতে হবে নিম্নশক্তিতে (Q) ৫ থেকে ১০ ফোটা করে রোজ তিনবার।

Silicea – সিলিশিয়া / সাইলিশিয়া

যদি এমন হয় যে পায়খানা অর্ধেকটা বের হওয়ার পরে আবার পুণরায় ভিতরে ঢুকে যায়, তবে এই ধরণের কোষ্টকাঠিন্যে সিলিশিয়া খাওয়াতে হবে। সিলিশিয়ার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো শরীর বা মনের জোর কমে যাওয়া, আঙুলের মাথায় শুকনা শুকনা লাগা, আলো অসহ্য লাগা, ঘনঘন মাথা ব্যথা হওয়া, চোখ থেকে পানি পড়া, মুখের স্বাদ নষ্ট হওয়া, মাংস্তচর্বি জাতীয় খাবার অপছন্দ করা, আঙুলের মাথা অথবা গলায় আলপিন দিয়ে খোচা দেওয়ার মতো ব্যথা, পাতলা চুল, অপুষ্টি ইত্যাদি।

Silicea – সাইলিশিয়া ঔষধটি কিডনী বা মূত্রথলির পাথরে ব্যবহার করতে পারেন বিশেষত যাদের বাতের সমস্যা আছে।

Silicea – সিলিসিয়া ঔষধটি যাদের হাড়ের বৃদ্ধিজনিত সমস্যা আছে অর্থাৎ রিকেটগ্রস্থলোকদের ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে। ইহার সতর্কীকরণ লক্ষণ (aura) পেটের উপরের অংশে শুরু হয়ে থাকে এবং শরীরের বাম পাশে শীত শীত বোধ হওয়া বা ঠান্ডা হয়ে যাওয়া এই ঔষধের একটি উল্লেখযোগ্য সতর্কীকরণ লক্ষণ। মানসিক চাপ বা আবেগ-উত্তেজনার কারণে আক্রমণের সূচনা হয় এবং অমাবশ্যা-পূর্ণিমায় আক্রমণের মাত্রা বেড়ে যায়। এই ঔষধের মেরুদন্ডের সাথে সম্পর্কিত কোন না কোন রোগ লক্ষণ থাকবেই।

Silicea – (আত্মবিশ্বাসের অভাব, ইচ্ছাশক্তির বিকলতা) : যাদের নিজের যোগ্যতার উপর বিশ্বাস কমে গেছে, মনের জোর কমে গেছে বা আত্মবিশ্বাস হ্রাস পেয়েছে, তারা Silicea নামক ঔষধটি Silicea (10M) পনের দিন পরপর খান। (যেমন একজন চৌকস উকিল যিনি প্রচণ্ড দক্ষতায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করে প্রতিপক্ষের উকিলকে পরাস্ত করে অধিকাংশ মামলায় বিজয় ছিনিয়ে আনতেন, তিনি এখন আদালতে দাড়াঁতেই ভয় পান। ভাবেন আগের মতো হয়তো এখন আর পারবেন না।)
Silicea – যেই ফোড়া পেকে অনেকদিন থেকে পুঁজ পড়তেছে কিন্তু সারতেছে না অথবা খুবই ধীরে ধীরে সারতেছে, এমন অবস্থায় সিলিশিয়া ঔষধটি প্রযোজ্য। সিলিশিয়ার পুঁজ থাকে পানির মতো পাতলা।

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

 

Nux vomica – নাক্স ভমিকা

হোমিওপ্যাথিতে কোষ্টকাঠিন্যের জন্য সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত ঔষধ হলো নাক্স ভমিকা। দিনরাতের বেশীর ভাগ সময় শুয়ে-বসে কাটায়, ভয়ঙ্কর বদমেজাজী, শীতকাতর, কথার বিরোধীতা সহ্য করতে পারে না ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে এটি ভালো কাজ করে। বিশেষত যারা দীর্ঘদিন পায়খানা নরম করার এলোপ্যাথিক ঔষধ খেয়েছেন, তাদের ক্ষেত্রে এটি বেশী প্রযোজ্য। (* অনেক হোমিও বিজ্ঞানী কোষ্টকাঠিন্য এবং পাইলসের রোগীদেরকে সকালে সালফার এবং সন্ধ্যায় নাক্স ভমিকা- এভাবে খেতে দিতেন। কেননা এই দুটি ঔষধ একে অন্যকে সাহায্য করে।)

Nux vomica – নাক্স ভমিকা পেট ব্যথার একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। খাওয়া-দাওয়ার কোন গন্ডগোলের কারণে পেট ব্যথা হলে এটি প্রয়োগ করতে হয়। গলব্লাডার বা কিডনী রোগ যে-কারণেই পেট ব্যথা হোক না কেন। শীতকাতর এবং বদমেজাজী লোকদের বেলায় এটি ভালো কাজ করে।

Nux vomica – যারা (মৃগীরোগী) অধিকাংশ সময়ে বদহজমে ভোগে, বদমেজাজী এবং অল্প শীতেই কাতর হয়ে পড়ে, এটি তাদের ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে। ইহার সতর্কীকরণ লক্ষণ (aura) পেটের উপরের অংশে শুরু হয়ে থাকে এবং মুখের ওপর পোকা হাটতেছে এমন মনে হয়।

Nux vomica – নাক্স ভমিকা ঔষধটি ক্ষুধা বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী ঔষধ। যারা পরিশ্রমের কাজ কম করে কিন্তু টেনশন বেশী করে, দিনের বেশীর ভাগ সময় চেয়ারে বসে থাকে, সারা বছরই পেটের গন্ডগোল লেগেই থাকে, শীত সহ্য করতে পারে না…..এই ধরণের লোকদের ক্ষেত্রে নাক্স ভমিকা ভালো কাজ করে।

Nux vomica – মদ-ফেনসিডিল দীর্ঘদিন সেবনে শরীরের যে ক্ষতি হয়, নাক্স ভমিকা তাকে পুষিয়ে দিতে পারে। পাশাপাশি এটি মদ-ফেনসিডিলের নেশা ছাড়তে ব্যবহার করতে পারেন। মাত্রা হবে নিম্নশক্তিতে (Q, ৩, ৬ ইত্যাদি) ৫ থেকে ১০ ফোটা করে রোজ তিনবার।

Nux vomica – ভয়ানক বদমেজাজের জন্য নাক্স ভমিকা, ক্যামোমিলা কিংবা ক্যালি আয়োড ( ৩০,২০০) খান।

Nux vomica – রাতে বিছানায় যাওয়ার পরে সারাদিনের কাজ-কর্মের চিন্তা মাথার ভিতরে কিলবিল করতে থাকে ; ফলে ঘুম আসতে চায় না। বিশেষত যারা বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য সেবন করে, বেশী বেশী চা-কফি পান করেন, যাদের পেটের অসুখ বেশী হয়, নাক্স তাদের অনিদ্রায় ভালো কাজ করে থাকে।

সরাসরি online থেকে Nux vomica  নাক্স ভমিকা ঔষধ ক্রয় করুন !