খুসকির একটি সেরা ঔষধ হলো সালফার যদি তাতে অত্যধিক চুলকানী এবং জ্বালাপোড়া থাকে। এই কারণে রোগীর মধ্যে অন্য কোন ঔষধের লক্ষণ না থাকলে অবশ্যই তার চিকিৎসা প্রথমে সালফার দিয়ে শুরু করা উচিত। সালফারের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো সকাল ১১টার দিকে ভীষণ খিদে পাওয়া, গোসল করা অপছন্দ করে, গরম লাগে বেশী, শরীরে চুলকানী বেশী, হাতের তালু-পায়ের তালু-মাথার তালুতে জ্বালাপোড়া, মাথা গরম কিন্তু পা ঠান্ডা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে কোন খেয়াল নাই, রোগ বিছানার গরমে বৃদ্ধি পায়, ছেড়া-নোংরা তেনা দেখেও আনন্দিত হয় ইত্যাদি ইত্যাদি।
Sulphur – কোষ্টকাঠিন্যের সবচেয়ে সেরা ঔষধ হলো সালফার। এই কারণে রোগীর মধ্যে অন্য কোন ঔষধের লক্ষণ না থাকলে অবশ্যই তার চিকিৎসা প্রথমে সালফার দিয়ে শুরু করা উচিত। এটি সাধারণত কবি-সাহিত্যিক-লেখক-বুদ্ধিজীবি-গবেষক-বিজ্ঞানী ইত্যাদি পেশার লোকদের অর্থাৎ সৃজনশীল ব্যক্তিদের বেলায় ভালো কাজ করে। সালফারের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো গোসল করা অপছন্দ করে, গরম লাগে বেশী, শরীরে চুলকানী বেশী, হাতের তালু-পায়ের তালু-মাথার তালুতে জ্বালাপোড়া, মাথা গরম কিন্তু পা ঠান্ডা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে কোন খেয়াল নাই, ছেড়া-নোংরা তেনা দেখেও আনন্দিত হয় ইত্যাদি ইত্যাদি।
Sulphur – চুলকানী-চর্মরোগ বেশী হয়, সকাল ১১টার দিকে ভীষণ ক্ষুধা পায়, শরীরের বিভিন্ন স্থানে জ্বালাপোড়া করে, নোংরা স্বভাবের, গোসল করতে চায় না, ভাবুক বা দার্শনিক স্বভাবের, মাথা গরম কিন্তু পা ঠান্ডা থাকে, একই রোগ বার বার দেখা দেয় ইত্যাদি লক্ষণ যাদের মধ্যে পাওয়া যাবে, তাদের চোখের ছানি সালফার প্রয়োগে সেরে যাবে।
Sulphur – কোন চর্মরোগ (যা থেকে পূঁজ বের হতো) কড়া ঔষধ ব্যবহার করে চাপা দেওয়ার ফলে মৃগী রোগ হলে সালফার প্রযোজ্য। সালফার সেই চর্মরোগ ফেরত আনবে এবং ভেতর থেকে সারিয়ে তুলবে এবং সাথে সাথে মৃগীকেও বিদেয় করবে। কাজেই মৃগী দেখা দেওয়ার পূর্বে যাদের নানা রকম চর্মরোগ হওয়ার ইতিহাস আছে, তাদের প্রথমেই কিছুদিন সালফার খেয়ে নেওয়া উচিত। তাছাড়া সালফারের প্রধান প্রধান লক্ষণগুলোর মধ্যে আছে সকাল ১১টার দিকে ভীষণ খিদে পাওয়া, শরীর গরম লাগা, রোগ রাতে বৃদ্ধি পাওয়া,রোগ গরমে বৃদ্ধি পাওয়া, মাথা গরম কিন্তুপা ঠান্ডা, মাথার তালু-পায়ের তালুসহ শরীরে জ্বালাপোড়া ইত্যাদি।
সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !