ব্রায়োনিয়ার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো রোগীর ঠোট-জিহ্বা-গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে থাকে এবং প্রচুর পানি পিপাসা থাকে এবং রোগী অনেকক্ষণ পরপর একসাথে প্রচুর ঠান্ডা পানি পান করে। রোগী অন্ধকার এবং নড়াচড়া অপছন্দ করে ; কারণ এতে তার কষ্ট বৃদ্ধি পায়। কোষ্টকাঠিন্য দেখা দেয় অর্থাৎ পায়খানা শক্ত হয়ে যায়। রোগীর মেজাজ খুবই বিগড়ে থাকে এবং সে একলা থাকতে পছন্দ করে। কাশি দিলে মনে হয় মাথা এবং বুক টুকরো টুকরো হয়ে ছিঁড়ে যাবে।
Bryonia alba – ব্রায়োনিয়ার প্রধান লক্ষণ হলো পায়খানা হবে বড় বড় লম্বা লম্বা সাইজে, শুকনা, শক্ত এবং দেখতে পোড়াপোড়া। কোন কোন চিকিৎসা বিজ্ঞানীর মতে, শিশুদের, বদমেজাজী লোকদের এবং বাতের রোগীদের কোষ্টকাঠিন্যে এটি সবচেয়ে ভালো কাজ করে। যদি গলা শুকিয়ে থাকে এবং প্রচুর পানি পিপাসা থাকে, তবে ব্রায়োনিয়া প্রয়োগ করতে হবে। অনেক চিকিৎসা বিজ্ঞানী আবার ব্রায়োনিয়া এবং নাক্স ভমিকা ঔষধ দুটিকে অদল-বদল করে ব্যবহার করে দারুণ ফল পেতেন।
Bryonia alba – যাদের মাসিকের সময়ে মাসিক না হয়ে বরং নাক থেকে রক্তক্ষরণ হয় এবং প্রচণ্ড মাথা ব্যথা হয়, তাদের বেলায় ব্রায়োনিয়া প্রযোজ্য।
সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !