লাইকোপোডিয়ামের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো রোগের মাত্রা বিকাল ৪-৮টার সময় বৃদ্ধি পায়, এদের রোগ ডান পাশে বেশী হয়, রোগ ডান পাশ থেকে বাম পাশে যায়, এদের পেটে প্রচুর গ্যাস হয়, এদের সারা বৎসর প্রস্রাবের বা হজমের সমস্যা লেগেই থাকে, এদের দেখতে তাদের বয়সের চাইতেও বেশী বয়ষ্ক মনে হয়, স্বাস্থ্যের অবস্থা খারাপ কিন্তু ব্রেন খুব ভালো, এরা খুবই সেনসিটিভ এমনকি ধন্যবাদ দিলেও কেদে ফেলে ইত্যাদি ইত্যাদি। উপরের লক্ষণগুলোর দু’তিনটিও যদি কোন রোগীর মধ্যে থাকে, তবে লাইকোপোডিয়াম তার কোষ্টকাঠিন্য সারিয়ে দেবে।
Lycopodium clavatum – প্রস্রাবের সাথে যদি ইটের গুড়ার মতো পদার্থ যায়, তবে লাইকোপোডিয়াম খেতে হবে। এই ঔষধের অন্যান্য লক্ষণ হলো পেটে প্রচুর গ্যাস হওয়া, বিকেল ৪টা থেকে ৮টার সময় রোগের কষ্ট বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি।
Lycopodium clavatum – লাইকোপোডিয়াম ঔষধটি স্তনের আকার বৃদ্ধি করতে যথেষ্ট শক্তিশালী। এটি উচ্চশক্তিতে (শক্তি ১০,০০০) পনের দিনে একমাত্রা করে কয়েক মাত্রা খান। প্রয়োজনে আরো উচ্চশক্তিতে খেতে পারেন। সেবাল সেরুলেটার ফাঁকে ফাঁকেও খেতে পারেন।
Lycopodium : যে-সব শিশুরা সারাদিন কান্নাকাটি করে কিন্তু রাতে চুপচাপ থাকে তাদেরকে Lycopodium নামক ঔষধটি কয়েকবার খাওয়ান।
সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !