Category Archives: কোষ্টকাঠিন্য

Constipation (কোষ্টকাঠিন্য, শক্ত পায়খানা) ঃ- কোষ্টকাঠিন্য বলতে কেবল শক্ত পায়খানাকে বুঝায় না ; নরম পায়খানাও যদি বের করতে কষ্ট হয়, তাকেও কোষ্টকাঠিন্য বলা হয়। কোষ্টকাঠিন্য কোন রোগ নয় বরং এটি শরীরের ভেতরকার অন্যকোন মারাত্মক রোগের একটি লক্ষণ মাত্র। তবে দীর্ঘদিন কোষ্টকাঠিন্য চলতে থাকলে পাইলস, উচ্চ রক্তচাপ, গ্যাস্ট্রিক আলসার, হৃদরোগ, হজমশক্তির দুর্বলতা, পেট ফাঁপা, দুর্বলতা, মেদভুঁড়ি, মাথা ব্যথা, স্মরণশক্তি কমে যাওয়া, শরীরে এবং নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ, বিষন্নতাসহ নানা রকমের মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। কোষ্টকাঠিন্য হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হলো পায়খানার বেগ হওয়ার পরেও পায়খানা না করে তাকে চেপে রাখা। চেয়ারে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকাও কোষ্টকাঠিন্য হওয়ার আরেকটা বড় কারণ। এজন্য প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে (সকালে বা রাতে) পায়খানা করার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত। যাদের কোষ্টকাঠিন্যের সমস্যা আছে তাদের শাক-সবজি, চাল কুমড়া, মিষ্টি কুমড়া, লাউ, ফল-মুল ইত্যাদি খাবার বেশী বেশী খাওয়া উচিত।

Sulphur – সালফার

খুসকির একটি সেরা ঔষধ হলো সালফার যদি তাতে অত্যধিক চুলকানী এবং জ্বালাপোড়া থাকে। এই কারণে রোগীর মধ্যে অন্য কোন ঔষধের লক্ষণ না থাকলে অবশ্যই তার চিকিৎসা প্রথমে সালফার দিয়ে শুরু করা উচিত। সালফারের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো সকাল ১১টার দিকে ভীষণ খিদে পাওয়া, গোসল করা অপছন্দ করে, গরম লাগে বেশী, শরীরে চুলকানী বেশী, হাতের তালু-পায়ের তালু-মাথার তালুতে জ্বালাপোড়া, মাথা গরম কিন্তু পা ঠান্ডা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে কোন খেয়াল নাই, রোগ বিছানার গরমে বৃদ্ধি পায়, ছেড়া-নোংরা তেনা দেখেও আনন্দিত হয় ইত্যাদি ইত্যাদি।

Sulphur – কোষ্টকাঠিন্যের সবচেয়ে সেরা ঔষধ হলো সালফার। এই কারণে রোগীর মধ্যে অন্য কোন ঔষধের লক্ষণ না থাকলে অবশ্যই তার চিকিৎসা প্রথমে সালফার দিয়ে শুরু করা উচিত। এটি সাধারণত কবি-সাহিত্যিক-লেখক-বুদ্ধিজীবি-গবেষক-বিজ্ঞানী ইত্যাদি পেশার লোকদের অর্থাৎ সৃজনশীল ব্যক্তিদের বেলায় ভালো কাজ করে। সালফারের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো গোসল করা অপছন্দ করে, গরম লাগে বেশী, শরীরে চুলকানী বেশী, হাতের তালু-পায়ের তালু-মাথার তালুতে জ্বালাপোড়া, মাথা গরম কিন্তু পা ঠান্ডা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে কোন খেয়াল নাই, ছেড়া-নোংরা তেনা দেখেও আনন্দিত হয় ইত্যাদি ইত্যাদি।

Sulphur – চুলকানী-চর্মরোগ বেশী হয়, সকাল ১১টার দিকে ভীষণ ক্ষুধা পায়, শরীরের বিভিন্ন স্থানে জ্বালাপোড়া করে, নোংরা স্বভাবের, গোসল করতে চায় না, ভাবুক বা দার্শনিক স্বভাবের, মাথা গরম কিন্তু পা ঠান্ডা থাকে, একই রোগ বার বার দেখা দেয় ইত্যাদি লক্ষণ যাদের মধ্যে পাওয়া যাবে, তাদের চোখের ছানি সালফার প্রয়োগে সেরে যাবে।

Sulphur – কোন চর্মরোগ (যা থেকে পূঁজ বের হতো) কড়া ঔষধ ব্যবহার করে চাপা দেওয়ার ফলে মৃগী রোগ হলে সালফার প্রযোজ্য। সালফার সেই চর্মরোগ ফেরত আনবে এবং ভেতর থেকে সারিয়ে তুলবে এবং সাথে সাথে মৃগীকেও বিদেয় করবে। কাজেই মৃগী দেখা দেওয়ার পূর্বে যাদের নানা রকম চর্মরোগ হওয়ার ইতিহাস আছে, তাদের প্রথমেই কিছুদিন সালফার খেয়ে নেওয়া উচিত। তাছাড়া সালফারের প্রধান প্রধান লক্ষণগুলোর মধ্যে আছে সকাল ১১টার দিকে ভীষণ খিদে পাওয়া, শরীর গরম লাগা, রোগ রাতে বৃদ্ধি পাওয়া,রোগ গরমে বৃদ্ধি পাওয়া, মাথা গরম কিন্তুপা ঠান্ডা, মাথার তালু-পায়ের তালুসহ শরীরে জ্বালাপোড়া ইত্যাদি।

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !