ভয়ানক বদমেজাজের জন্য নাক্স ভমিকা, ক্যামোমিলা কিংবা ক্যালি আয়োড ( ৩০,২০০) খান।
সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !
ভয়ানক বদমেজাজের জন্য নাক্স ভমিকা, ক্যামোমিলা কিংবা ক্যালি আয়োড ( ৩০,২০০) খান।
সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !
Justicia adhatoda- বাসক গাছ হতে প্রস্তুত। প্রাকৃতিক অবস্থা : একান্হাসিয়াই
cannabis indica – গাঁজা / ভাং হতে প্রস্তুত। প্রাকৃতিক অবস্থা : আরটিকাসিয়াই
cannabis indica – গাঁজার জন্য Cannabis indica Q আর ইয়াবার জন্য Avena sativa Q ঔষধটি খেতে পারেন । নিম্নশক্তিতে রোজ ২ বার করে খেতে পারেন ।
cannabis indica – গাজা খাওয়ার পরে মনে যেমন স্ফূর্তির ভাব হয়, তেমন মানসিক অবস্থায় অথবা মানসিক হীনমন্যতার জন্য ক্যানাবিস ইন্ডিকা (৩,৬) ।
সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !
cannabis sativa– গাঁজা / ভাং হতে প্রস্তুত। প্রাকৃতিক অবস্থা : আরটিকাসিয়াই
Kali Carbonicum – ক্যালি কার্বনেট / পটাশিয়াম কার্বনেট হতে প্রস্তুত। রাসায়নিক চিহ্ন : K2CO3
যে-রোগীর লক্ষণ নেট্রাম মিউরের মতো অথচ নেট্রাম মিউরে কোন কাজ হয় না, সেক্ষেত্রে ক্যালি কার্ব দিতে হবে।
(মাসিক বন্ধ থাকা, ঋতুস্রাব না হওয়া) এটি নার্ভাস ধরণের মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য বিশেষত যারা ঘন ঘন বাতের ব্যথায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন। মনে আনন্দ নাই এবং সবকিছুরই খারাপ দিকটা আগে চিন্তা করেন।
p
Lachesis – ভাইপার / লাঞ্চহেডেড / চুরুকুকু সাপের বিষ হতে প্রস্তুত। প্রাকৃতিক অবস্থা : অফ দিয়া । পরিবার : ক্রোটালিডেই ।
(মাসিক বন্ধ থাকা, ঋতুস্রাব না হওয়া) ল্যাকেসিসের লক্ষণ হলো পিরিয়ড শুরু হলে নাক থেকে রক্তক্ষরণ এবং মাথা ব্যথা ভালো হয়ে যায়।
Lachesis – ল্যাকেসিস গ্যাংগ্রিনের আরেকটি শ্রেষ্ট ঔষধ। সাপের বিষ থেকে তৈরী এই ঔষধটির প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো আক্রান্ত স্থান নীলচে অথবা বেগুনি রঙ ধারণ করে, অল্প একটু কাটা থেকে প্রচুর রক্ত যায়, বেশী ভাগ ক্ষেত্রে রোগ প্রথমে শরীরের বাম পাশে আক্রমণ করে এবং সেখান থেকে ডান পাশে চলে যায়, সাংঘাতিক ব্যথার কারণে আক্রান্ত স্থান স্পর্শই করা যায় না, ঘুমের মধ্যে রোগের মাত্রা বৃদ্ধি পায়, বেশী বেশী কথা বলে, হিংসুটে স্বভাবের ইত্যাদি ইত্যাদি।
Lachesis – লোকেরা বিষ খাওয়ায়ে হত্যা করবে, ঔষধ খেতে অস্বীকার করা, অতিপ্রাকৃত কেউ তাকে নিয়ন্ত্রণ করছে মনে করা, সারাক্ষণ বকবকানিতে ব্যস্ত, মিনিটে মিনিটে কথার প্রসঙ্গ পাল্টে ফেলে, হিংসাত্মক মানসিকতা, কল্পনায় হাতি-ঘোড়া মারার বক্তৃতা, গরমকাতরতা, রাতের বেলা বৃদ্ধি ইত্যাদি লক্ষণযুক্ত মানসিক অসুস্থতায় ল্যাকেসিস ঔষধটি প্রযোজ্য। ২০০ শক্তি থেকে খাওয়ানো শুরু করে ক্রমান্বয়ে উচ্চশক্তিতে যান।
সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !
Senecio aureus – লাইফ রুট / সিনিসিও গ্র্যাসিলিস / স্কোয় উইড গাছ হতে প্রস্তুত। প্রাকৃতিক অবস্থা : কমপোজিটাই ।
(মাসিক বন্ধ থাকা, ঋতুস্রাব না হওয়া) শরীরে রক্ত কম থাকলে অর্থাৎ যারা রক্তশূণ্যতায় ভোগছেন, তাদের জন্য সিনিসিও অরিয়াস ভালো কাজ করে। এদের হাত-পা সব সময় ঠান্ডা এবং ঘামে ভিজা ভিজা থাকে।
Hydrocotyle asiatica – থানকুনি / হাইড্রোকোটাইল গাছ হতে প্রস্তুত। প্রাকৃতিক অবস্থা : আমবেলিফেরাই ।
(মুখের ঘা) হাইড্রোকোটাইল আরেকটি ভালো ঔষধ বিশেষত যাদের নিজেদের বা বংশগত সিফিলিসের ইতিহাস আছে।
Borax – সোডিয়াম বোরেট / সোহাগা / সোডি বোরাস হতে প্রস্তুত। রাসায়নিক চিহ্ন : Na2 B4 O7 + 10H2O
বোরাক্স হলো মুখের ঘায়ের এক নাম্বার ঔষধ। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো নীচে নামতে ভয় পায়। শিশুকে হাত দিয়ে উপরে ধরে তারপর আস্তে আস্তে নীচে নামান, দেখবেন ভয় পায় কিনা। যদি ভয় পায় তবে কেবল মুখের ঘা নয়, শিশুর যে-কোন শারীরিক-মানসিক রোগই বোরাক্সে সেরে যাবে।
Alfalfa – আলফালফা ঔষধটি নিয়মিত অনেকদিন খেলে ক্ষুধা, ঘুম, ওজন, হজমশক্তি ইত্যাদি বৃদ্ধি পায়। নিম্নশক্তিতে (Q) দশ ফোটা করে রোজ তিনবার করে খেতে পারেন। দ্রুত ওজন বাড়াতে চাইলে সর্বোচ্চ পঞ্চাশ-ষাট ফোটা করে খেতে পারেন। তবে কোন সমস্যা হলে কমিয়ে খাওয়া উচিত। ইহার স্বাদ যেহেতু খারাপ সেহেতু শিশুদেরকে চিনি বা গুড়ের সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন।
সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !
ইহাও হৃৎপিন্ডের ব্যথার একটি উল্লেখযোগ্য ঔষধ। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো মনে হবে হৃৎপিন্ডকে কেউ তার লোহার হাত দিয়ে এমনভাবে চেপে ধরেছে যে, সেটি নড়াচড়া করতে পারছে না।
(তাছাড়া Actea racemosa / Cimicifuga, Spigelia anthelmia, Naja tripudians, Kalmia latifolia এবং Spongia tosta ঔষধগুলোও হৃৎপিন্ডের ব্যথার জাদরেল ঔষধ।
এটি হৃৎপিন্ডের রোগের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ অথাৎ হৃদপিন্ডের দুবলতার একটি শ্রেষ্ট টনিক এবং এনজাইনারও একটি ভালো ঔষধ।
এটি হৃৎপিন্ডের ব্যথার সবচেয়ে কমন ঔষধ। এটি হৃৎপিন্ড এবং শরীরের ওপরের অংশের রক্তনালীকে প্রসারিত করার মাধ্যমে বুকের ব্যথা নিরাময় করে।
এনজিনা পেক্টোরিসের সবচেয়ে ভালো ঔষধ হলো লেট্রোডেক্টাস ম্যাকটেনস (Latrodectus mactans) বিশেষত ব্যথা যখন বাম হাতের দিকে ছড়াতে থাকে। মনে হয় কেউ যেন শক্ত হাতে গলা চেপে ধরেছে ; দম বন্ধ হয়ে এখনই মারা যাবে।
ফেরাম মেট হোমিওপ্যাথিতে রক্তশূণ্যতার এক নম্বর ঔষধ। ইহার লক্ষণ হলো সাধারণভাবে মুখের রঙ থাকে ফ্যাকাসে-সাদাটে কিন্তু একটু আবেগপ্রবন হলেই মুখের রঙ লাল হয়ে যায়। তাছাড়া হাত-পা-মুখে ফোলা ফোলা ভাব থাকে এবং অল্প পরিশ্রমেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। কেউ কেউ খাওয়ার পরে বমি করে দেয়। ইহারা সর্বদা শীতে কাঁপতে থাকে এবং সন্ধ্যার দিকে জ্বরে ভোগে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে Ferrum phosphoricum নামক ঔষধটি ফেরাম মেটের চাইতে ভালো কাজ করে থাকে। সুসলারের মতে, প্রথমে খেতে হবে Calcarea phosphorica এবং পরে খাওয়া উচিত Ferrum phosphoricum নামক ঔষধটি।
Ferrum metallicum – (মাসিক বন্ধ থাকা, ঋতুস্রাব না হওয়া)ফেরাম মেট-এর লক্ষণ হলো দুর্বলতা, সাদাটে মুখ, বুক ধড়ফড়ানি, মুখ-চোখ ফোলা ফোলা, চোখের চারদিকে কালি পড়ে গেছে, দেখতেই মনে হয় অসুস্থ।
Ferrum metallicum : সাধারণত রক্তশূণ্যতার কারণে মাথা ঘুরালে ফেরাম মেট ঔষধটি ব্যবহৃত হয়। যেমন শোয়া থেকে হঠাৎ বসলে অথবা বসা থেকে হঠাৎ দাড়াঁলে মাথা ঘুরানো।
সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !
জেলসিমিয়ামের সব লক্ষণই আর্জেন্টাম নাইট্রিকামের মতো। তবে এতে দুর্বলতা, সারা শরীরে কাঁপুনি, তন্দ্রা বা ঘুমঘুম ভাব বেশী থাকে। তাছাড়া ওপর থেকে পড়ে যাওয়ার ভয় এবং হৃৎপিন্ড বন্ধ হয়ে যাওয়ার ভয় ইত্যাদি লক্ষণ আছে।
এটি মৃগীর একটি প্রাচীন ঔষধ। মুখ লাল হয়ে যায়, মাথা গরম হয়ে যায় এবং মনে হয় মাথার চারদিকের বাতাস গরম হয়ে গেছে। পায়খানা শক্ত থাকে এবং মাথার ভিতরে ইলেকট্রিক শকের মতো ব্যথা হয়।
ভয় পেয়ে বা মাসিকের সময় মৃগীর আক্রমণ হলে তাতে আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম প্রযোজ্য। মৃগীর আক্রমণের কয়েক দিন অথবা কয়েক ঘণ্টা পূর্ব থেকেই চোখের তারা প্রসারিত হয়ে থাকে, আক্রমণের পরে রোগী খুবই অস্থির থাকে এবং তার হাত কাঁপতে থাকে, কঙ্কালসার, শিশুকে মনে হয় বৃদ্ধের মতো, জোরে হাঁটার ইচ্ছা, মিষ্টি জাতীয় খাবারের প্রতি ভীষণ লোভ ইত্যাদি।
Argentum nitricum – বড় কোন ঘটনার আগে টেনশান হতে থাকলে আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম খেতে হবে। যেমন পরীক্ষা, ইন্টারভিউ, অনেক মানুষের সামনে বক্তৃতা দেওয়া, সামাজিক অনুষ্টানে যোগ দেওয়া, দাঁত উঠানোর জন্য ডেন্টিস্টের কাছে যাওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি। টেনশানের কারণে ডায়েরিয়া হওয়া এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার বেশী খাওয়ার অভ্যাস্ত এই ঔষধের দুটি বড় লক্ষণ।
এবসিনথিয়ামের প্রধান লক্ষণ হলো কম্পন; জিহ্বা, হৃৎপিন্ড প্রভৃতি কাঁপতে থাকে। মুখ বিকৃত করা, জিহ্বা কামড়ে ধরা, মুখে রক্তযুক্ত ফেনা, পুরোপুরি অজ্ঞান হওয়া, হঠাৎ করে তীব্র মাথা ঘুরানি, আক্রমণের পরে বুদ্ধিহীনতা এবং স্মরণশক্তি নষ্ট হওয়া প্রভৃতি লক্ষণ এতে আছে।