Hyoscyamus niger – হায়োসায়েমাস

হায়োসায়েমাসের প্রধান প্রধান লক্ষণগুলো হলো মুখের পেশীতে খিচুঁনি বেশী হওয়া,অট্টহাসি-চীৎকার-হৈহুল্লোর করতে ইচ্ছে হওয়া, দুঃখবোধ, মানুষকে সন্দেহ করা, নগ্ন হওয়ার ইচ্ছা ইত্যাদি।

Hyoscyamus niger – মানসিক অসুস্থতার সাথে অশ্লীল কথা, গান বা অঙ্গভঙ্গি, গায়ের কাপড় ফেলে দেয়া বা যৌনাঙ্গ প্রদর্শন করা, একা থাকতে ভয়, অন্যরা তাকে কামড়াবে বা বিষপ্রয়োগে হত্যার ভয়, কিছু দিলে নিতে অস্বীকার করা, সবাই তার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করতেছে, পানিভীতি ইত্যাদি লক্ষণে হায়োসাইয়েমাস ঔষধটি অব্যর্থ। ২০০ শক্তি থেকে খাওয়ানো শুরু করে ক্রমান্বয়ে উচ্চশক্তিতে যান।

 

 

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Benzoic acid – বেঞ্জয়িক এসিড

যোনি গন্ধমুক্ত রাখার জন্য প্রথমেই যা করতে হবে তা হলো পরিষ্কার পরিচ্ছনতা রক্ষা করা। নিজের গোপন অঙ্গের যত্ন খুব ভালোভাবে নিন। সর্বদা পরিষ্কার থাকুন। ভালো অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করুন।
বেঞ্জয়িক এসিড ভালো কাজ করে ।

কার্সিনোসিন – Carcinosinum

Carcinosinum : যাদের ঘনঘন কৃমি হয় অর্থাৎ যাদের কৃমির সমস্যা খুব বেশী, তাদের কৃমি প্রবনতা দূর করার জন্য কার্সিনোসিন (শক্তি ২০০) পনের দিনে একমাত্রা করে চার বার খান। ক্যান্সারের ঔষধ কার্সিনোসিনে যেহেতু কৃমি নিরাময় হয়, সেহেতু বলা যায় মাত্রাতিরিক্ত কৃমির উৎপাত ক্যান্সারের একটি পূর্ব লক্ষণ।

Caladium seguinum

Caladium seguinum : গুড়া কৃমি ছোট মেয়েদের যৌনাঙ্গে ঢুকে উৎপাত সৃষ্টি করলে ক্যালাডিয়াম খাওয়াতে ভুলবেন না।

সিনা – Cina

Cina : বদমেজাজী শিশুদের কৃমির সমস্যায় সিনা একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। শিশুরা আঙুল দিয়ে নাক খোচাতে থাকে এবং ঘুমের মধ্যে দাঁত কটমট করে।

স্যাবাডিলা – Sabadilla officinarum

Sabadilla officinarum : স্যাবাডিলাকে বলা যায় কৃমির সবচেয়ে উৎকৃষ্ট একটি ঔষধ। স্যাবাডিলা ঔষধটি ছোট মেয়ে শিশুদের খাওয়ানো উচিত নয়; কেননা সেবাডিলা ঔষধটি খাওয়ার পরে কৃমিরা পাগলের মতো দৌঁড়াতে শুরু করে এবং এসময় তারা মেয়েদের যোনী এবং জরায়ুতে ঢুকে পড়ে মারাত্মক বিপদের সৃষ্টি করতে পারে।