Category Archives: মাথা ঘোরা

Vertigo, dizziness, giddiness (মাথা ঘুরানি) :- মাথা ঘুরানি আসলে কোন রোগ নয় বরং এটি অন্যকোন রোগের একটি লক্ষণ মাত্র। মাথা ঘুরানি বলা হয় এমন অনুভুতিকে যাতে মনে হয় চারপাশের সবকিছু ঘুরছে এবং শরীরের ব্যালেন্স ঠিক থাকেন। দাঁড়িয়ে থাকতে পারে না এবং কখনও কখনও বসেও থাকা যায় না। কারো মাথা ঘুরালে সাথে সাথে বিছানায়, চেয়ারে অথবা ফ্লোরে বসে বা শুয়ে থাকা উচিত; অন্যথায় হঠাৎ পড়ে গিয়ে আঘাত পাওয়ার সম্ভাবনা আছে।
Conium maculatum : কোনায়ম হলো হোমিওপ্যাথিতে মাথা ঘুরানির এক নাম্বার ঔষধ। ইহার লক্ষণ হলো মনে হবে বিছানা এবং বাড়ি-ঘর সবকিছু বৃত্তাকারে ঘুরছে। এমনকি বিছানায় শোয়া অবস্থায়ও যদি মাথা একটু নাড়ায়, তাতেও ভীষণভাবে মাথা ঘুরতে থাকে।

Ferrum metallicum – ফেরাম মেট

ফেরাম মেট হোমিওপ্যাথিতে রক্তশূণ্যতার এক নম্বর ঔষধ। ইহার লক্ষণ হলো সাধারণভাবে মুখের রঙ থাকে ফ্যাকাসে-সাদাটে কিন্তু একটু আবেগপ্রবন হলেই মুখের রঙ লাল হয়ে যায়। তাছাড়া হাত-পা-মুখে ফোলা ফোলা ভাব থাকে এবং অল্প পরিশ্রমেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। কেউ কেউ খাওয়ার পরে বমি করে দেয়। ইহারা সর্বদা শীতে কাঁপতে থাকে এবং সন্ধ্যার দিকে জ্বরে ভোগে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে Ferrum phosphoricum নামক ঔষধটি ফেরাম মেটের চাইতে ভালো কাজ করে থাকে। সুসলারের মতে, প্রথমে খেতে হবে Calcarea phosphorica এবং পরে খাওয়া উচিত Ferrum phosphoricum নামক ঔষধটি।

Ferrum metallicum – (মাসিক বন্ধ থাকা, ঋতুস্রাব না হওয়া)ফেরাম মেট-এর লক্ষণ হলো দুর্বলতা, সাদাটে মুখ, বুক ধড়ফড়ানি, মুখ-চোখ ফোলা ফোলা, চোখের চারদিকে কালি পড়ে গেছে, দেখতেই মনে হয় অসুস্থ।

Ferrum metallicum : সাধারণত রক্তশূণ্যতার কারণে মাথা ঘুরালে ফেরাম মেট ঔষধটি ব্যবহৃত হয়। যেমন শোয়া থেকে হঠাৎ বসলে অথবা বসা থেকে হঠাৎ দাড়াঁলে মাথা ঘুরানো।

 

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Iodium – আয়োডিয়াম

মধ্যবয়স্ক নারীদের স্তন শুকিয়ে চুপসে গেলে আয়োডিয়াম (শক্তি ১০,০০০) ঔষধটি মাসে একমাত্রা করে কয়েক মাস খান।

Iodium – আয়োডিয়াম ঔষধটি রাক্ষসের মতো ক্ষুধা তৈরী করতে পারে। আয়োডিয়ামের লক্ষণ হলো প্রচুর খায় কিন্তু তারপরও দিনদিন শুকিয়ে যেতে থাকে এবং গরম সহ্য করতে পারে না। যাদের ক্ষুধা খুব বেশী তারা এটি খেলে ক্ষুধা কমে আসবে। অন্যদিকে যাদের ক্ষুধা খুবই কম তারা খেলে ক্ষুধা বেড়ে যাবে। খেতে হবে নিম্নশক্তিতে (Q, ৩, ৬) পাঁচ ফোটা করে রোজ তিনবার।

Iodium : আয়োডিয়াম ঔষধটি যারা অনেকদিন যাবত মাথাঘুরানিতে ভোগছেন অথবা ঘনঘন মাথাঘুরানিতে আক্রান্ত হন, তাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। বৃদ্ধদের মাথাঘুরানির ক্ষেত্রেও এটি একটি শ্রেষ্ট ঔষধ।

 

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Cocculus Indicus – ককুলাস

ককুলাস হলো মাথা ঘুরানির এক নম্বর ঔষধ। পেট ব্যথার সাথে মাথা ঘুরানি এবং কোষ্টকাঠিন্য থাকলে এটি ভালো কাজ করে।

Cocculus indicus : সাধারণত পেটের কোন গোলমালের কারণে যদি মাথা ঘুরায়, তবে ককুলাস ইন্ডিকাস প্রযোজ্য। সাথে বমিবমি ভাব এবং মাথা ব্যথা থাকতে পারে। সমুদ্র ভ্রমণ এবং রাত্রি জাগরণের কারণে মাথা ঘুরানিতে এটি উপকারী।

 

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !

Ambra grisea – এমব্রা গ্রিসিয়া

যে-সব শিশু খুবই লাজুক, কেউ সামনে থাকলে পায়খানা করতে পারে না, তাদের কোষ্টকাঠিন্যে এমব্রা গ্রিসিয়া খাওয়ান।

Ambra grisea : এমব্রা গ্রিসিয়া ঔষধটি বৃদ্ধদের অথবা যারা অকাল বৃদ্ধদের মাথা ঘুরানিতে উপকার করে থাকে।

সরাসরি online থেকে ঔষধ ক্রয় করুন !